মানুষ হাতে-কলমে যে ড্রয়িং করে থাকে, কম্পিউটারের সাহায্যে সে সমস্ত ড্রয়িং আরও সঠিক ও নির্ভুলভাবে করা যায়। হাতে-কলমে ড্রয়িং করলে সংরক্ষণ করা অনেক কঠিন কিন্তু কম্পিউটারের মাধ্যমে ড্রয়িং করলে এর সংরক্ষণ ব্যবস্থা অত্যন্ত সহজ। কম্পিউটারে এই ড্রয়িং বা ডিজাইন সমূহ করার জন্য যে সফ্টওয়্যার ব্যবহার করা হয় তার মধ্যে অটোক্যাড সবচেয়ে সহজ বিধায় সর্বাধিক ব্যবহৃত। এ অধ্যায়ে আমরা সহজে অটোক্যাডে ২টি ড্রয়িং প্রক্রিয়া/পদ্ধতি এবং সফ্টওয়্যারের ইন্টারফেস ব্যবহার কৌশল নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
এ অধ্যায় শেষে আমরা-
উপযুক্ত শিখনফলগুলো অর্জনের লক্ষ্যে এ অধ্যায়ে আমরা স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং পদ্ধতি, প্রাইমারী সেটআপ, ফাইল ফরমেট, ভিজ্যুয়াল রেফারেন্স, ড কমান্ড বা টুলস ব্যবহার করে টুডি ছয়িং করা, সিলেকশন উইন্ডো এবং যন্ত্রপাতি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ও সংরক্ষণ সম্পর্কে দক্ষতা অর্জন করব। উক্ত কাজগুলো সম্পাদন করতে পারলে আমরা সহজেই যে কোনো ২টি ড্রয়িং নিয়ে কাজ করতে পারব। নির্ধারিত জবসমূহ সম্পন্ন করার পূর্বে প্রয়োজনীয় বিষয়সমূহ জেনে নেয়া যাক।
স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং পদ্ধতি বলতে বুঝায় কোনো সংস্থা কর্তৃক ধাপে ধাপে প্ৰকাশিত নির্দেশাবলী বা এক গুচ্ছ নির্দেশনা যা ঐ সংস্থার কর্মীদের প্রতিদিনের কাজকর্ম করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং পদ্ধতির মূল লক্ষ্য হলো মানসম্মত উৎপাদন নিশ্চিত করা, পরস্পরের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি দুর করা এবং শিল্পক্ষেত্রে অনুসরণীয় নিয়মাবলী মেনে চলা। অন্য ভাবে বলা যায় যে, স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং পদ্ধতি (SOPa) এমন একটি পদ্ধতি যা 'সর্বোত্তম অনুশীলন' নথিভুক্ত করে তাই এটি সকলের জন্য স্পষ্টভাবে বোঝা যায়। এ পদ্ধতিতে যে সকল সুবিধা রয়েছে তা নিম্নরূপ:-
অটোক্যাডে কাজ করার জন্য আমরা যে সকল টুলস ও ইকুইপমেন্ট ব্যবহার করে থাকি সেগুলো নিম্নরুপ:
অটোক্যাড সফ্টওয়্যার ওপেন করার পর আমরা কার্যকরভাবে কাজ করার জন্য এর ইন্টারফেসের কিছু সেটআপ করে থাকি, ফলে কাজ করার সময় নিজের প্রয়োজন অনুযায়ী কাজ করা যায়। অটোক্যাড ওপেন করার পর নিম্নলিখিত প্রাইমারী সেটআপগুলো সম্পাদন করা হয়-
১.৩.১ ইউনিট সেটআপ
অটোক্যাড ২০১৪ হইতে ২০২৩ ভার্সনের যে কোনো একটি ভার্সনে ফাইল ওপেন করে কমান্ড লাইনে Units লিখে এন্টার দিলে একটি ইউনিট সেটআপ ডায়ালগ বক্স আসবে। উক্ত ডায়ালগ বক্স থেকে প্রয়োজনীয় ইউনিট টাইপ, প্রিসিশন, ইনসার্শন স্কেল সিলেক্ট করে OK বাটনে ক্লিক করতে হবে।
যে কোনো ড্রয়িং এ একক একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সে কারণে ড্রয়িং করার পূর্বে একক নির্বাচন করা হয়। একক বা Units নির্বাচন করার জন্য নিম্নোক্ত ধাপ অনুসরন করে Units নির্বাচন করা হয়।
১.৩.২ এরিয়া বা Limits সেটআপ
১.৩.৩ অর্থো সেটআপ (Ortho Setup)
অটোক্যাডের অর্থো মোডটি নির্দিষ্ট দিকে কার্সার চলাচল সীমাবদ্ধ করতে ব্যবহৃত হয়। অর্থো বুটআগ বা শাটডাউন করতে ফাংশন কী (FS) ব্যবহার করা হয়। অর্থ বুটআপ থাকলে অংকনের রেখাগুলো আনুভূমিক ৰা উলম্ব ভাবে আঁকা যায় এবং অর্থ শাটডাউন থাকলে যে কোনো কোণে রেখা আঁকা যায়।
১.৩.৪ জুন সেটআপ
ড্রয়িং বা ডিজাইনকে কম্পিউটারের কার্য এরিয়ার মধ্যে রাখার জন্য ঘুম সেটআপ করা হয়। ঘুম সাধারণত ১১ প্রকার। প্রত্যেকটির এক একটি ফাংশন আছে। জুম অল (Zoom All) ব্যবহার করলে সকল প্রকার জুম একসাথে কাজ করে। এক্ষেত্রে কমান্ড লাইনে Zoom এর জন্য Z (এন্টার) এবং Zoom All এর জন্য A দিয়ে ঘুম ফাংশন কার্যকর করা যায়।
কম্পিউটার ফাইল হলো একটি তথ্য যা কম্পিউটার প্রোগ্রাম এর নিকট গ্রহণযোগ্য। যেমন :ভাডিও, ভিডিও, ছবি, ডকুমেন্ট, ফয়িং ইত্যাদি। ফাইলের নাম এর শেষে এর ফরম্যাট টাইপ লেখা থাকে, একে ফাইল এক্সটেনশন বলে। যেমন ড্রয়িং ফাইল এক্সটেনশন . dwg, dhwt, dws, chxi নিম্নে ফাইল এক্সটেশন নিয়ে আলোচনা করা হলো-
ফাইল এক্সটেনশন হচ্ছে ফাইল ফরমেট নির্দেশকারী একটি সূচক বা ফাইলের নামের শেষে যুক্ত থাকে। ফাইল এক্সটেনশন হলো সংক্ষিপ্ত লেটার স্টিং বা নাম্বার, যা ফাইলের নামের পরে একটি ফুল স্টপ বা ডট দিয়ে শেষ হয়। যেমন- dwg, dwt, bet, psd, .doc ইত্যাদি।
.dxf: ডিডাব্লিওএফ (dxf) ড্রয়িং ইন্টারচেঞ্জ ফরম্যাট, এটি এক ধরনের ভেক্টর ফাইল। অনেক প্রকৌশলী, ডিজাইনার এবং স্বপতি প্রোডাক্ট ডিজাইনের সময় 2D এবং 3D অঙ্কনের জন্য DXF ফাইল ফরম্যাটে ব্যবহার করেন।
অটোক্যাডের বর্তমান ভিউপোর্টকে ম্যাগনিফিকেশন করার জন্য ভিজ্যুয়াল রেফারেন্স নিয়ে কাজ করা হয়। এর মধ্যে জুম, প্যান ও অরবিট কমান্ড অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিম্নে জুম কমান্ড নিয়ে আলোচনা করা হলো- জুমঃ অংকিত ড্রয়িং বড় বা ছোট করে প্রদর্শন করার জন্য জুম ফাংশন ব্যবহার করা হয়। বিস্তারিত তথ্য ভালভাবে দেখার জন্য ঘুম ফাংশনগুলি একটি স্ক্রীন সেগমেন্টকে বড় করতে ব্যবহার করা হয়। জুম করার সময় লাইনের প্রস্থ এবং লাইনের ধরন স্কেল করা হয়। জুম ফাংশনগুলি মেনুর মাধ্যমে, কীবোর্ড ব্যবহার করে বা মাউসের চাকা দিয়ে কার্যকর করা হয় ।
প্যান: প্যান এর সাহায্য অংকিত বস্তুর ভিউর ডিরেকশন এবং ম্যাগনিফিকেশন একই রেখে অংকনের দৃশ্যের ভিউ পরিবর্তন করা যায়।
প্যান কমান্ড
কমান্ড লাইনে Pan লিখে
ক্লিক বুটআপ কম্পিউটার স্ক্রিন
কার্সারকে যে কোনো দিকে মুভ করলে ক্ষয়িং মুভ হবে।
অথবা
কম্পিউটারে মাউস রাইট ক্লিক
সিলেক্ট Pan
কার্সারকে যে কোনো দিকে মুক্ত করলে ড্রয়িং মুভ হবে।
অথবা মাউসের হইল চেপে ধরলে প্যান টুলসটি কম্পিউটার স্ক্রীন আসবে এবং কাসীরকে যে কোনো দিকে সুপ্ত করলে ড্রয়িং মুক্ত হবে।
অরবিট: ডিফল্ট অরবিট হিসাবে Constrained Orbit দেখাবে এবং মাউসের বাটন চাপ দিয়ে ধরে রেখে ডিসপ্লে স্ক্রিনে মাউসকে ঘুরালে ড্রয়িং এর বিভিন্ন ভিউ দেখা যায়। এছাড়া ডিসপ্লে স্ক্রিনে মাউসকে এনে রাইট বাটন ক্লিক করে অন্যান্য নেভিগেশন মুডে ( other navigation mode) গিয়ে অন্যান্য অরবিট সমুহে কাজ করা যায়।
প্রাথমিক ড্রয়িং কে সাধারনত বেসিক ড্রয়িং বলে। আমরা ড কমান্ডের সাহায্যে যে সকল জ্যামিতিক অংকন করে থাকি তা বেসিক ফরিং এর অর্ন্তভূক্ত।
অটোক্যাড একটি কমান্ড বা টুলস নির্ভর সফ্টওয়্যার। বিভিন্ন কমান্ড বা টুলস ব্যবহার করে অংকনের কাজ করা হয়। অংকনে ড্র কমান্ডের গুরুত্ব অনেক বেশী। নিম্নে ড কমান্ড বা টুলস এর তালিকা দেওয়া হলো-
১। শাইন (Line )
২। পলি লাইন (Polyline )
৩। পলিগন (Polyline )
৪। রেকট্যাংগেল (Rectangle )
৫। আর্ক ( Arc)
৬। সার্কেল (Circle)
৭। এসপিলাইন (Spline)
৮। ইলিশ (Ellipse)
৯। ইলিস আৰু (Ellipse Arc )
১০। পয়েন্ট (Point)
লাইন (Line)
Line: Line কমান্ডের সাহায্যে লাইন বা রেখা আঁকা যায়। একবার কমান্ড কার্যকরী করে একগুচ্ছ সংযুক্ত রেখা তৈরি করা যায়। তবে প্রতিটি রেখা আলাদাভাবে মোডিফাই করা যায়। বিন্দু থেকে রেখার উৎপত্তি। তাই রেখা আঁকতে বিন্দু সিলেকশনই যথেষ্ট। একটি রেখার বিন্দু ও শেষ বিন্দু নির্বাচিত করলে রেখাটি তৈরি হবে। লাইন কমাপ্ত দুইভাবে নেয়া যায়। যেমন-
১। হোম এর রিবন থেকে,
২। কি-বোর্ডের সাহায্যে কমান্ড বারে Line লিখে এবং এন্টার হোম রিবনের ড্র থেকে লাইন অংকন-
Command: Line
Specify first point: প্রথম পয়েন্ট নির্দিষ্ট কর।
Specify next point or [Undo]: দ্বিতীয় পয়েন্ট নির্দিষ্ট (এখানে পরিমাপ দিয়ে দুই বার এন্টার (+-) দিতে হবে)
নির্দিষ্ট কোণে রেখা অংকন
নির্দিষ্ট কোণে কোনো রেখা আঁকতে এট [@] ও লেফট এ্যাঙ্গেল [<] ব্যবহার করতে হয়। চিত্রের অবজেক্টটি ড্র করতে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ কর।
Command: L
Pilna: Pline কমান্ডের সাহায্যে দ্বিমাত্রিক পলিলাইন (Polyline) আঁকা যায়। পলিলাইন হচ্ছে অনেকগুলো লাইনের সমষ্টি। অনেকগুলো রেখা যুক্ত হয়ে একটি রেখায় পরিণত হয়। পলিলাইনকে ভেঙ্গে আবার কয়েকটি লাইন সেগমেন্টে ভাগ করা যায়।
Polyline কমান্ডের মাধ্যমে আর্ক সেগমেন্টও তৈরি করা যায়। বৃত্তচাপ ও রেখার সমন্বয়ে অবজেক্ট আঁকা যায়। আবার রেখা সরু-মোটা করা যায়। লাইন কমান্ডের মাধ্যমে অঙ্কিত রেখার গ্রন্থ বা উচ্চতা নেই। কিন্তু পলিলাইন কমান্ডের মাধ্যমে অঙ্কিত রেখার গ্রন্থ বা উচ্চতা পরিবর্তন করা যায়। একটি পলিলাইনের Width ও Thlekness বাড়িয়ে একটি দেয়াল তৈরি করা যায়। এভাবে দ্বিমাত্রিক অবজেক্টেকে ত্রিমাত্রিক অবজেক্টে রূপান্তরের ক্ষেত্রেও Pline কমান্ড ব্যবহৃত হয়।
অংকন পদ্ধতি
হোম রিবনের ড্র প্যানেল: Polylline Polyline Circle Arc কমান্ড লাইন: Pline or PL পলিলাইন আঁকতে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করো।
১. হোম রিবনে Draw প্যানেলে Polyline আইকনে ক্লিক করো।
২. পলি লাইনের শুরু বিন্দু নির্দিষ্ট করো।
৩. প্রথম পলিলাইন সেগমেন্টের শেষ বিন্দু নির্দিষ্ট করো অথবা [Arc/Close/ Halfwith/Length / Undo / Width ] এর যে কোনো অপশনটি কার্যকর করতে ক্যাপিটাল লেটার লিখে এন্টার দাও।
৪. কমান্ড শেষ করতে এন্টার দাও।
পলিগন হচ্ছে সংঘবদ্ধ গলিলাইন [Closed Polylines] পলিগনের ভুজ বা ধাপসমূহ সমদৈর্ঘ্য বিশিষ্ট Polygon কমান্ডের সাহায্যে সমবাহু ত্রিভুজ, চতুর্ভুজ, পঞ্চভুজ, ষড়ভুজ ইত্যাদি সহজে আঁকা যায়। এ কমান্ডের মাধ্যমে সর্বোচ্চ ১০২৪ ৰাহু বিশিষ্ট পলিগন আঁকা সম্ভব ।
মেকানিক্যাল ড্রইং-এ প্রায়ই ষড়ভুজ (Hexagons) আকার প্রয়োজন পড়ে সেক্ষেত্রে Polygon কমান্ড ব্যবহার করা যায়। বিভিন্ন জ্যামিতিক ড্রইং-এ উক্ত কমান্ডের ব্যাপক ব্যবহার হয়।
পলিগন আকার বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে
প্রথম পদ্ধতিতে ব্যাসার্ধ নিয়ে অঙ্কিত বৃত্তের ভেতর পলিগন অবস্থান করে [Inscribed in cirele] এবং দ্বিতীয় পদ্ধতিতে ব্যাসার্ধ নিয়ে অঙ্কিত বৃত্তের বাইরে পলিগন অবস্থান করে [Circumnscribed about circle]
চতুর্ভূজের পলিলাইন তৈরি করতে Rectangle কমান্ড ব্যবহৃত হয় Rectangle বা RECTANG কমান্ড জ্যামিতিক, আর্কিটেকচারাল, মেকানিক্যাল সহ বিভিন্ন ড্রইং এ ব্যাপকভাবে ব্যবহার করা হয়। Rectangle কমান্ড প্রমোট করলে নিম্নলিখত অপশন গুলো পাওয়া যায়-
Chamfer অপশনঃ চতুর্ভুজের চ্যাঙ্কার দুরত্ব নির্দিষ্ট করে।
Elevation অপশনঃ চতুর্ভূজের এলিন্ডেশন নির্দিষ্ট করে ।
Fillet অপশনঃ চতুর্ভূজের ফিলেট ব্যাসার্ধ নির্দিষ্ট করে।
Thickness অপশনঃ চতুর্ভূজের পুরুত্ব নির্দিষ্ট করে
Width অপশনঃ চতুর্ভুজের পলিলাইন চওড়া নির্দিষ্ট করে ।
অংকন পদ্ধতি
ব্রেকডাংগেল (Rectangle) হোম রিবনের ড্র প্যানেল: Rectangle কমান্ড লাইন: Rectangle or recy চতুর্ভুজ আঁকতে নিচের পদ্ধতি অনুসরন করো।
১. ড্র বারে Rectangle আইকনে ক্লিক করো।
২. চতুর্ভুজের প্রথম কৌণিক বিন্দু নির্দিষ্ট কর [অথবা চ্যাম্ফার অপশনের জন্য C / এলিভেশন অপশনের জন্য E/ফিলেট অপশনের জন্য F/ থিকনেস অপশনের জন্য T/ উইডথ অপশনের জন্য W লিখে এন্টার কর এবং প্রয়োজনীয় ডাটা দাও।
৩. দ্বিতীয় কৌণিক বিন্দু নির্দিষ্ট করা।
আর্ক বা কৃত্তচাপ আঁকতে ARC কমান্ড ব্যবহার করা হয়। কৃত্তচাপ আঁকার প্রথম পদ্ধতি হচ্ছে তিনটি বিন্দু নিয়ে বৃত্তচাপ। তিনটি বিন্দুর (প্রথম, দ্বিতীয় ও শেষ) মাধ্যমে অঙ্কিত বৃত্তচাপ এক ওয়াইজ বা কাউন্টার ক্লক ওয়াইজ দু'টোই হতে পারে। এটি নির্ভর করে শেষ বিন্দুর অবস্থানের উপর।
১. ড্র প্যানেল থেকে arc আইকনে ক্লিক করো।
২. শুরুর বিন্দু নির্দিষ্ট করো।
৩. বৃত্তচাপের দ্বিতীয় বিন্দু নির্দিষ্ট কর। [বৃত্তচাপের শুরু ও শেষ বিন্দুর মধ্যবর্তী কোনো বিন্দু বেছে নাও]
৪. শেষ বিন্দু নির্দিষ্ট করো।
অংকনের পদ্ধতি
ড্র প্যানেল: Circle কমান্ড লাইন: circle
৩টি বিন্দু নিয়ে বৃত্ত আঁকার পদ্ধতি
১. ড্র প্যানেলে Circle আইকনে ক্লিক করো।
২. 3P লিখে এন্টার করো। ৩. বৃত্তের প্রথম বিন্দু নির্দিষ্ট করো।
৪. বৃত্তের দ্বিতীয় বিন্দু নির্দিষ্ট করো।
৫. বৃত্তের তৃতীয় বিন্দু নির্দিষ্ট করো।
ড্র প্যানেল থেকে ৩ বিন্দু নিয়ে বৃত্ত আঁকতে হলে ভোষাকে Draw প্যানেল > Circle 3 Points অপশন নির্বাচন করতে হবে।
২টি কিছু নিয়ে বৃত্ত আঁকার পদ্ধতি
ড্র মেনু থেকে ২ বিন্দু নিয়ে বৃত্ত আঁকতে হলে ভোষাকে Draw প্যানেল Circle 2 Points
১. ড্র প্যানেলে Circle আইকনে ক্লিক করো।
২. 2P লিখে এন্টার করো।
৩. বৃত্তের ব্যাসের প্রথম প্রায়বিন্দু নির্দিষ্ট করো ।
৪. বৃত্তের ব্যাসের দ্বিতীয় প্রায়বিন্দু নির্দিষ্ট করো ।
কেন্দ্র ও ব্যাসার্জ/স্টাস নিয়ে কৃষ্ণ আঁকার পদ্ধতি
১. ড্র প্যানেলে Circle আইকনে ক্লিক করো।
২. বৃত্তের কেন্দ্র বিন্দু নির্দিষ্ট করো।
৩. বৃত্তের ব্যাসার্ধ বা ব্যাস নির্দিষ্ট করো।
ড্র প্যানেলে থেকে কেন্দ্র ও ব্যাসার্ধ/ব্যাস নিয়ে বৃত্ত আঁকতে হলে ব্যাসার্ধের ক্ষেত্রে Draw প্যানেলে > Circle Center, Radius অপশন এবং ব্যাসের ক্ষেত্রে Draw প্যানেলে Circle Center, Diameter অপশন নির্বাচন করতে হবে।
২টি স্পর্শক ও ব্যাসার্ধ নিয়ে বৃত্ত আঁকার পদ্ধতি
১. প্যানেলে Circle আইকনে ক্লিক করো।
২. প্রথম স্পর্শক [Tangent] নির্বাচন করো।
৩. দ্বিতীয় স্পর্শক নির্বাচন করো। ৪. বৃত্তের ব্যাসার্ধ নির্দিষ্ট করো।
ড্র প্যানেলে থেকে ২টি স্পর্শক ও ব্যাসার্ধ নিয়ে বৃত্ত আঁকতে Draw প্যানেলে Circle >Tan, Tan, Radius অপশন নির্বাচন করো।
এসপিলাইন হচ্ছে একগুচ্ছ বিন্দুতে স্পর্শ করে যাওয়া একটি বক্র রেখা। মূলত এ কাষ্ঠকে বলা হয় Nurbs কাষ্ঠ। Nurbs কার্ড হচ্ছে Non-uniform rational B-Spline কার্ড। এসপিলাইন বিন্দুগুলোকে কিভাবে ফিট করবে, তা নিয়ন্ত্রণ করে। এক্ষেত্রে টলারেন্স নির্দিষ্ট করতে হয়। জিরো টলারেন্স এসপিলাইন বিন্দুগুলোকে স্পর্শ করে। আর্কিটেকচারাল ড্রইং ইন্টেরিয়র ডিজাইন-ড্রইং, এমব্রয়ডারী ডিজাইন-এ Spline ব্যবহৃত হয়।
উপবৃত্ত আঁকতে Ellpse কমান্ড ব্যবহৃত হয়। প্রতিটি ইলিপস-এ দু'টি অক্ষ থাকে। অক্ষ দু'টি ইলিপস-এর দৈর্ঘ্য ও গ্রন্থ নির্দেশ করে। বড় অক্ষটিকে বলা হয় মেজর এক্সিস [Major axis ] এবং ছোট অঙ্কটিকে বলা হয় মাইনর এক্সিস।
Minor axis] Elipse কমান্ডের মাধ্যমে-
অংকন পদ্ধতি
প্রীত বিন্দুর ও সুরুত্ব নিয়ে প্রকৃত উপকৃত অংকন
আরম্ভ ও শেষ কোশঘর নিয়ে উপবৃত্তকার বৃত্তচাপ অংকন
আইসোমেট্রিক বৃত্ত অংকন
১১.৩.১০ POINT (পয়েন্ট)
Point রুমাক্ষের সাহায্যে পয়েন্ট বা বিন্দু আঁকা যায়। বিন্দুর অবস্থান রয়েছে, দৈর্ঘ্য, প্রস্থ বা বেধ নেই। তবে এই বিন্দুও একটি অবজেক্ট। পয়েন্টকে সিলেক্ট করা যায়, সুস্ত করা যায় গু কপি করা যায়।
অংকনের পদ্ধতি
Single Point করার পদ্ধতি
১. হোম প্যানেল থেকে Point > Single Point সিলেক্ট করো।
২. কমান্ড লাইনে Point বা PO লিখে এন্টার করো।
৩. স্ক্রীনের যেখানে বিন্দু আঁকতে চান সেখানে ক্লিক করো।
Multiple Point করার পদ্ধতি
১. ড্র প্যানেল থেকে Point আইকনে ক্লিক করো।
২. হোম ড প্যানেল থেকে Point > Multiple Point সিলেক্ট করো
৩. প্রয়োজন সংখ্যক বিন্দু থাক ।
৪. Esc বাটন চেপে কমান্ডের কার্যকারিতা সমাপ্ত করো।
যেখানে অনেকগুলো ওভারলেপিং বন্ধু রয়েছে ঐ সকল স্থান সিলেকশন উইন্ডো একটি জটিল অংকন থেকে একটি নির্দিষ্ট অংশ নির্বাচন করতে ব্যবহার করা হয়। সিলেকশন উইন্ডো দুই প্রকার যথা : লেফট সিলেকশন/ক্রসিং উইন্ডো, রাইট সিলেকশন/ক্রসিং উইন্ডো।
কোনো অবজেক্টকে লেফট ফ্রসিং উইন্ডো দিয়ে আংশিক অংশ সিলেক্ট করলেও উক্ত অবজেক্টের সম্পূর্ন অংশ সিলেক্ট হয়। তাছাড়া যদি ওভারলেপিং কোনো অংশ থাকে তাও সিলেক্ট হয়ে যাবে।
রাইট ক্রসিং উইন্ডো
রাইট রাইট ক্রসিং উইন্ডো দিয়ে কোনো অবজেক্টে ওভারলেন্সিং কোনো বন্ধু থাকলে সহজে সিলেক্ট করা যায়। অর্থ্যাৎ একটি জটিল অংকন থেকে একটি নির্দিষ্ট অংশ নির্বাচন করতে পারা যায়।
প্রতিটি কাজ শেষে যন্ত্রপাতি পরিষ্কার কাজের একটা অংশ। অটোক্যাডে কাজের সময় যে সকল যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা হয় তা কাজ শেষে পরিস্কার করা, সংরক্ষণ করা ও কাজের এলাকা পরিস্কার করা একান্ত প্রয়োজন। আমরা জানি অটোক্যাডে কাজ করার জন্য অত্যন্ত সংবেদনশীল আপাতি যেমন: কম্পিউটার/ ল্যাপটপ, কী-বোর্ড, মাউস, প্রটার বা প্রিন্টার ইত্যাদির মত সরঞ্জাম ব্যবহার করা হয়। তাই এসকল যন্ত্রপাতি দীর্ঘদিন ব্যবহারের জন্য এগুলোকে যথাযথভাবে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। এক্ষেত্রে 55 হাউজকিপিং নিয়মাবলী অনুসরন করতে পারো।
5S (ফাইভ এস)
এটি একটি প্রসেস যা একটি প্রতিষ্ঠানকে সুসংগঠিত পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন এবং সুন্দর কাজের পরিবেশ তৈরি ও ৰজায় রাখতে সহায়তা করে। এই ৫টি বিষয়কে মনে রাখার সুবিধার্তে একসাথে 5s বলা হয়।
উদ্দেশ্য:
উপকারিতা :
বাছাই করা (Sort):
কর্মস্থলে আমরা বিভিন্ন যন্ত্রপাতি, মেশিন কিংবা উপকরণ ব্যবহার করে কাজ করি। এগুলোর মধ্যে যে সকল যন্ত্রপাতি, মেশিন, কিংবা উপকরণগুলো বর্তমানে বা পরবর্তীতে কাজে লাগবে ঐ সকল যন্ত্রপাতি, মেশিন, কিংবা উপকরণগুলো আমরা বাছাই করে আলাদা করা। এর মাধ্যমে জায়গা, সময়, টাকা, মানবশক্তি ও অন্যান্য সম্পদের অপচয় কমানো যায় এবং এগুলোর সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা যায়
সাজানো (Set in order) :
কর্মস্থলে আমরা বিভিন্ন যন্ত্রপাতি, মেশিন কিংবা উপকরণ ব্যবহার করে কাজ করি। এগুলো থেকে বাছাই করে আমরা যা যা পাব প্রত্যেকটি বস্তু এমন একটি নির্ধারিত স্থানে গুছিয়ে রাখতে হবে যা সহজে কাজের সুবিধার্থে হাতের কাছে পাওয়া যায়।
ঝকঝকে তকতকে রাখা ( Shine) :
সবকিছু এমনভাবে পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে যাতে করে কোনো প্রকার দাগ এবং ময়লা যেন না থাকে।
আদর্শ স্থাপন করা (Standardize ) :
কার্যপ্রনালীর উন্নত গুণমান উপরের তিনটি ধাপ ধারাবাহিক ভাবে করাকেই আদর্শকরন বলে। কাজগুলো কিভাবে করতে হবে, কে করবে এবং দিনে কয়বার করতে হবে তা নির্ধারন করে দেওয়া।
টেকসই করা (Sustain):
৫ এস এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন ধাপটি হলো ধরে রাখা বা টেকসই করা, সুষ্ঠু এবং ধারাবাহিক ভাবে পরিচালনা করা।
পারদর্শিতার মানদন্ড :
১. স্বাস্থ্যবিধি মেনে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা (পিপিই) পরিধান করা;
২. প্রয়োজন অনুযায়ী কাজের স্থান প্রস্তুত করা;
৩. কাজের প্রয়োজন অনুযায়ী টুলস, ম্যাটেরিয়াল ও ইকুইপমেন্ট নির্বাচন ও সংগ্রহ করা;
৪. প্রয়োজন অনুযায়ী ড্রইং করার মালামাল সংগ্রহ করা;
৫. কাজ করার নিমিত্ত কম্পিউটার বুটআপ করা;
৬. প্রদত্ত ড্রইং অনুযায়ী ২ডি ইন্টারফেস এর ব্যবহার করা;
৭. প্রদত্ত ড্রইং অনুসারে কাজের ধাপ অনুসরণ করে বৃত্ত অংকন করা;
৮. কাজ শেষে কম্পিউটার শাটডাউন করা;
৯. কাজ শেষে ল্যাব এর নিয়ম অনুযায়ী কাজের স্থান পরিস্কার করা;
১০. অব্যবহৃত মালামাল নির্ধারিত স্থানে সংরক্ষণ করা;
১১. কাজ শেষে চেক লিষ্ট অনুযায়ী মালামাল জমাদান করা
প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি, মালামাল ও ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সরঞ্জাম :
কাজের ধাপ (Working Procedure):
ডায়াগ্রামে প্রদত্ত চিত্রে OA ও B দু'টি স্পর্শক হিসাবে কৃষ্ণ দেয়া আছে। ৫০মিমি ব্যাসার্ধ দিয়ে বৃত্ত আঁকতে হবে।
সতর্কতা (Precausion) :
অর্জিত দক্ষতা: বৃত্ত নিয়ে কাজ করার দক্ষতা অর্জন হয়েছে। বাস্তব জীবনে যথাযথ প্রয়োগ সম্ভব হবে।
পারদর্শিতার মানদন্ড :
১. স্বাস্থ্যবিধি মেনে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা (পিপিই) পরিধান করা;
২. প্রয়োজন অনুযায়ী কাজের স্থান প্রস্তুত করা;
৩. কাজের প্রয়োজন অনুযায়ী টুলস, ম্যাটেরিয়াল ও ইকুইপমেন্ট নির্বাচন ও সংগ্রহ করা;
৪. প্রয়োজন অনুযায়ী ড্রইং করার মালামাল সংগ্রহ করা;
৫. কাজ করার নিমিত্ত কম্পিউটার বুটআপ করা;
৬. প্রদত্ত ড্রইং অনুযায়ী ২ডি ইন্টারফেস এর ব্যবহার করা;
৭. প্রদত্ত ড্রইং অনুসারে কাজের ধাপ অনুসরণ করে উপবৃত্ত অংকন করা;
৮. কাজ শেষে কম্পিউটার শাটডাউন করা;
৯. কাজ শেষে ল্যাব এর নিয়ম অনুযায়ী কাজের স্থান পরিস্কার করা;
১০. অব্যবহৃত মালামাল নির্ধারিত স্থানে সংরক্ষণ করা;
১১. কাজ শেষে চেক লিষ্ট অনুযায়ী মালামাল জমাদান করা;
প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি, মালামাল ও ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সরঞ্জাম :
কাজের ধাপ (Working Procedure ) :
AB অক্ষের মধ্যবিন্দু O থেকে ছোট অঙ্কের প্রাপ্ত বিন্দু C পর্যন্ত দুরূত্ব OC=৬মিমি। উপবৃত্তটি আঁকতে হবে। উপবৃত্তটি আঁকতে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করবো। Command:
সতর্কতা (Precausion) :
অর্জিত দক্ষতা: উপবৃত্ত নিয়ে কাজ করার দক্ষতা অর্জন হয়েছে। বাস্তব জীবনে যথাযথ প্রয়োগ সম্ভব হবে।
পারদর্শিতার মানদন্ড:
১. স্বাস্থ্যবিধি মেনে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা (পিপিই) পরিধান করা;
২. প্রয়োজন অনুযায়ী কাজের স্থান প্রস্তুত করা;
৩. কাজের প্রয়োজন অনুযায়ী টুলস, ম্যাটেরিয়াল ও ইকুইপমেন্ট নির্বাচন ও সংগ্রহ করা;
৪. প্রয়োজন অনুযায়ী ড্রইং করার মালামাল সংগ্রহ করা;
৫. কাজ করার নিমিত্ত কম্পিউটার বুটআপ করা;
৬. প্রদত্ত ড্রইং অনুযায়ী ২ডি ইন্টারফেস এর ব্যবহার করা;
৭. প্রদত্ত ড্রইং অনুসারে কাজের ধাপ অনুসরণ করে পঞ্চভুজ অংকন করা;
৮. কাজ শেষে কম্পিউটার শাটডাউন করা;
৯. কাজ শেষে ল্যাব এর নিয়ম অনুযায়ী কাজের স্থান পরিস্কার করা;
১০. অব্যবহৃত মালামাল নির্ধারিত স্থানে সংরক্ষণ করা;
১১. কাজ শেষে চেক লিষ্ট অনুযায়ী মালামাল জমাদান করা;
প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি, মালামাল ও ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সরঞ্জাম :
কাজের ধাপ (Working Procedure ) :
৫০ মিলিমিটার ব্যাসার্ধ বিশিষ্ট বৃত্তের বাইরে পঞ্চভুজ (Circumscribed about circle) আঁকার জন্য নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করবো ।
সতর্কতা (Precausion) :
অর্জিত দক্ষতা: পঞ্চভুজ নিয়ে কাজ করার দক্ষতা অর্জন হয়েছে। বাস্তব জীবনে মা প্রয়োগ সম্ভব হবে।
পারদর্শিতার মানদন্ড :
১. স্বাস্থ্যবিধি মেনে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা (পিপিই) পরিধান করা;
২. প্রয়োজন অনুযায়ী কাজের স্থান প্রস্তুত করা;
৩. কাজের প্রয়োজন অনুযায়ী টুলস, ম্যাটেরিয়াল ও ইকুইপমেন্ট নির্বাচন ও সংগ্রহ করা;
৪. প্রয়োজন অনুযায়ী ড্রইং করার মালামাল সংগ্রহ করা;
৫. কাজ করার নিমিত্ত কম্পিউটার বুটআপ করা;
৬. প্রদত্ত ড্রইং অনুযায়ী ২ডি ইন্টারফেস এর ব্যবহার করা;
৭. প্রদত্ত ড্রইং অনুসারে কাজের ধাপ অনুসরণ করে হ্যাচ অংকন করা;
৮. কাজ শেষে কম্পিউটার শাটডাউন করা;
৯. কাজ শেষে ল্যাব এর নিয়ম অনুযায়ী কাজের স্থান পরিস্কার করা;
১০. অব্যবহৃত মালামাল নির্ধারিত স্থানে সংরক্ষণ করা;
১১. কাজ শেষে চেক লিষ্ট অনুযায়ী মালামাল জমাদান করা;
প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি, মালামাল ও ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সরঞ্জাম :
কাজের ধাপ (Working Procedure ) :
ডায়াগ্রামে প্রদত্ত্ব চিত্রানুসারে হ্যাচ অংকন করবো।
যদি হ্যাচ এর প্যার্টীন বোঝা না যায় তবে স্কেল চেইঞ্জ করতে হবে।
সতর্কতা (Precausion) :
অর্কিড দক্ষতা: হ্যাচ নিয়ে কাজ করার দক্ষতা অর্জন হয়েছে।
আরও দেখুন...